আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি ফুটবলার ম্যারাডোনা আর নেই
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার ডিয়েগো আরমান্ডো ম্যারাডোনা আর নেই। ক্রীড়াবিশ্বকে স্তব্ধ করা তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
আর্জেন্টিনার গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে আর্জেন্টিনার কিংবদন্তি এই ফুটবলার কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে জীবন থেকে বিদায় নিয়েছেন‘ফুটবল ঈশ্বর’
বুধবার নিজ বাসায় মারা যান তিনি। বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন ৮৬ সালের বিশ্বকাপজয়ী এ কিংবদন্তি।
মৃত্যুকালে ম্যারাডোনার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। গত মাসে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছিলেন ম্যারাডোনা। বুয়েনস এইরেসের হাসপাতালে তার মস্তিষ্কে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। মস্তিষ্কে জমাট বেঁধে থাকা রক্ত অপসারণ করা হয়েছিল। তখন মাদকাসক্তি নিয়ে ভীষণ সমস্যায় ভুগেছেন ম্যারাডোনা।
অনেক বিশেষজ্ঞ, ফুটবল সমালোচক, সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং ফুটবল সমর্থক তাকে সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে গণ্য করেন। তিনি বিশ্বফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ফিফার বিংশ শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় পেলের সঙ্গে যৌথভাবে ছিলেন।
ম্যারাডোনাই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি দুইবার স্থানান্তর ফির ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। প্রথমবার বার্সেলোনায় স্থানান্তরের সময় ৫ মিলিয়ন ইউরো এবং দ্বিতীয়বার নাপোলিতে স্থানান্তরের সময় ৬.৯ মিলিয়ন ইউরো।
পেশাদার ক্যারিয়ারে ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা জুনিয়র্স, বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া এবং নিওয়েলস ওল্ড বয়েজের হয়ে খেলেছেন।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার হয়ে তিনি ৯১ খেলায় ৩৪ গোল করেন। তিনি চারটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। যার মধ্যে ছিল ১৯৮৬ বিশ্বকাপ, যেখানে তিনি আর্জেন্টিনার অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দেন। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে স্বর্ণপদক জেতেন।
ম্যানেজার হিসেবে খুব কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের নভেম্বরে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব দেয়া হয় ম্যারাডোনাকে। ২০১০ বিশ্বকাপের পর চুক্তি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি আঠারো মাস এই দায়িত্বে ছিলেন।
বেশ কিছুদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন ৮৬ সালের বিশ্বকাপজয়ী এ কিংবদন্তি।
মৃত্যুকালে ম্যারাডোনার বয়স হয়েছিল ৬০ বছর। গত মাসে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছিলেন ম্যারাডোনা। বুয়েনস এইরেসের হাসপাতালে তার মস্তিষ্কে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়। মস্তিষ্কে জমাট বেঁধে থাকা রক্ত অপসারণ করা হয়েছিল। তখন মাদকাসক্তি নিয়ে ভীষণ সমস্যায় ভুগেছেন ম্যারাডোনা।
অনেক বিশেষজ্ঞ, ফুটবল সমালোচক, সাবেক ও বর্তমান খেলোয়াড় এবং ফুটবল সমর্থক তাকে সর্বকালের সেরা ফুটবলার হিসেবে গণ্য করেন। তিনি বিশ্বফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ফিফার বিংশ শতাব্দীর সেরা খেলোয়াড় পেলের সঙ্গে যৌথভাবে ছিলেন।
ম্যারাডোনাই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি দুইবার স্থানান্তর ফির ক্ষেত্রে বিশ্বরেকর্ড গড়েন। প্রথমবার বার্সেলোনায় স্থানান্তরের সময় ৫ মিলিয়ন ইউরো এবং দ্বিতীয়বার নাপোলিতে স্থানান্তরের সময় ৬.৯ মিলিয়ন ইউরো।
পেশাদার ক্যারিয়ারে ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনা জুনিয়র্স, বোকা জুনিয়র্স, বার্সেলোনা, নাপোলি, সেভিয়া এবং নিওয়েলস ওল্ড বয়েজের হয়ে খেলেছেন।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আর্জেন্টিনার হয়ে তিনি ৯১ খেলায় ৩৪ গোল করেন। তিনি চারটি ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। যার মধ্যে ছিল ১৯৮৬ বিশ্বকাপ, যেখানে তিনি আর্জেন্টিনার অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দলকে বিশ্বকাপ জয়ে নেতৃত্ব দেন। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে স্বর্ণপদক জেতেন।
ম্যানেজার হিসেবে খুব কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হওয়া সত্ত্বেও ২০০৮ সালের নভেম্বরে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের কোচের দায়িত্ব দেয়া হয় ম্যারাডোনাকে। ২০১০ বিশ্বকাপের পর চুক্তি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি আঠারো মাস এই দায়িত্বে ছিলেন।
- সিলেট এমসি কলেজ ব্যাচ-৯০’র পুনর্মিলনী ৮ জানুয়ারি
- আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই লম্পট বদমাইশ শিক্ষক মাহফুজ ২ দিনের রিমান্ডে
- নাদিরা নুসরাত মাশিয়াত ডাক্তার হতে চায়
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক সম্মান ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
- ছাতকে দুই বোনের গোল্ডেন জিপিএ-৫ লাভ
- মুনের ইচ্ছে চিকিৎসক হয়ে মানুষের সেবা করা
- সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ ফুটবলের ফাইনালে লাল-সবুজের বাংলাদেশ
- লাবিব কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়
- ছাতকের প্রাথমিক শিা ব্যবস্থা বহুমূখী সমস্যায় জর্জরিত
- শাবিতে উপাচার্য বিরোধী আন্দোলন ব্যক্তিগত কারণের জেরেই: সংবাদ সম্মেলনে তথ্য
- এডুকেশন ওয়াচ রিপোর্ট: সব সূচকে শিক্ষাক্ষেত্রে সিলেট পিছিয়ে
- ঢাবির ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় প্রথম মাদরাসা ছাত্র আব্দুল্লাহ
- অধ্যাপক ড.আনিসুজ্জামানকে এসএমএসে হত্যার হুমকি
- টাইব্রেকারে স্পেনকে বিদায় জানাল রাশিয়া
- বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে হলে শর্ত মেনে চলতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী